পোস্টগুলি

সেপ্টেম্বর, ২০২৪ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে
  বর্তমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির যুগে STEM খুবই অপরিহার্য। এ্খানে S- Science, T- Technology, E- Engineering, M - Methematics । যে দেশগুলো অগ্রগতি লাভ করেছে এই STEM-কে গুরুত্ব দিয়েই। এর কোন বিকল্প নেই। আমি চরাঞ্চলে দীর্ঘদিন কলেজে শিক্ষকতা করেছি। সে সুবাদে তৃণমূলে যে অসুবিধাগুলো সে সম্পর্কে একটা সাধারণ ধারণা গড়ে উঠেছে। বিজ্ঞানের যন্ত্রপাতির অপ্রতুলতা, যাও আছে তারও সদ্ব্যবহারের অনীহা। ব্যবহারিক ক্লাসে অনেক সময় অনীহা। মূলত অধ্যক্ষদের (ব্যতিক্রম যারা তাদের বাদ দিয়ে) অনীহার কারণে এটা হয়। ব্যবহারিক পরীক্ষায় শুধু আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করে নম্বর দেয়া। যেমন পরীক্ষণ না করেই শুধুমাত্র পরীক্ষায় বর্ণনার ভিত্তিতে নম্বর দেয়া। আর সার্বিকভাবে সকল বেসরকারী স্কুল-কলেজের জন্য নটরিয়াস এমপিও প্রথায় অন্তর্ভুক্তির দীর্ঘসূত্রিতা। একজন শিক্ষক যেদিন যোগদান করবেন সেদিন থেকেই তিনি বেতন প্রাপ্তির অধিকারী। কিন্ত কোনো কোনো শিক্ষকের জীবন পার হয়ে যায় তিনি এমপিওতে অন্তর্ভুক্তি হতে পারেন না। অন্য সকল চাকুরিতে নিয়োগ পেয়ে যোগদানের দিন থেকেই তিনি বেতন পান। কিন্তু বেসরকারী নতুন শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের বেলায় এটা হয় না। একজন কৃষক...

বিক্ষত স্মৃতি: ১ স ম আজাদ

ছবি
  সেলিনা অনেকদিন পরে মাইজবাড়িতে যাওয়ায় নস্টালজিক হয়ে পড়ে। নিজের গ্রাম্। শৈশবে বেড়ে উঠা। প্রাথমিক শিক্ষা ও মাধ্যমিক শিক্ষা গ্রামেই। অনেক স্মৃতি ওর। কাজেই শ্রেণী ভেদ না করে অনেক বাড়িতেই গেছে, যা ওদের পরিবারের শ্রেণীর সাথে যায় না। পাথালিয়া বাজারে গিয়েছে। ওখানে ওর অনেক পরিচিত জনের সাথে দেখা, ওনারা আন্তরিকভাবে আপ্যায়ন করেছেন। তো একদিন বললো চলো হযরত ভাইয়ের বাড়িতে। সকাল ১০টার দিকে ওনাদের বাড়ি গেলাম, ওনারা খুশী হলেন। আপ্যায়নও করলেন। কিন্তু ফেরার সময় আকস্মিক ফোন আমার বড় সম্বন্ধীর, তিনি পদবীতে অবসরপ্রাপ্ত লেফটেনেন্ট কর্নেল। তিনি বললেন তোরা তো মান-সম্মান রাখলি না, হযরতের বাড়ি গেছস, আবার খাওয়া-দাওয়াও করছস। ও আমাদের বাড়িতে কাজ করেছে। এই ধরনের এলিটদের কী বলা যায়। যারা মানুষের Freedom of movement-এ বাঁধা দেন। আসলে উনি হলেন ছাপড়ি-এলিট্। ধিক এই এলিটিসিজমকে। এই দুনিয়াতে কেনা জানে সম্পদ তৈরীি হয় মেহনতীদের শ্রমে, তাঁরাই হিরো। ধণিক শ্রেণী পরগাছা।