পোস্টগুলি

এপ্রিল, ২০১৭ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

শ্রমের হাটে অভাবী মানুষ

শ্রমের হাটে অভাবী মানুষ স ম আজাদ শ্রমের হাটে অভাবী মানুষ পাইছা-কোদাল-কাস্তে নিয়ে অপেক্ষার প্রহর গোণে কখন তার শ্রমের ক্রেতা আসবে এখনতো মন্দ সময় ক্রেতার চেয়ে বিক্রেতা বেশী ভাগ্যবান সংখ্যালঘিষ্ঠ কাজ পায় বাকীরা হতাশ নয়নে তাদের পানে চেয়ে দেখে এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ে তাদের মুক্তির দাবীদার একটি সংগঠনের ভেঙ্গে যাওয়া দুটি অংশ মেতে ওঠে চর দখলের মত অফিস দখলের মহড়ায় ওদিকে নিওলিবারেল উন্নতিবাদীরা মুচকি হাসেন।

হেড আচার্য

হেড আচার্য স ম আজাদ বিদ্যায়তনে পড়াই আমি হেড আচার্য আমার অনেক আয় ভাই বেতনে নাহিকো দেই হাত মাস্টার মশাই নিয়োগে পাই পারসেন্টেজ এডমিট দেই নেই টু পাইস সার্টিফিকেটেও বকশিশের ভাগ পাই। আরো আছে সেন্টার ফ্যাসালিটি ফির ভাগ বিনিময়ে হলে গিয়ে হেলপারি করি শিক্ষকদেরও দেই নির্দেশ তাই করতে বেতন আদায়ে নাইকো মনোযোগ ওতো পাবে দু পয়সার শিক্ষক। শিক্ষকগুলো বড়ই বেকুফ ‘ভাগ করো আর শাসন করো’ এই পলিসির টোপে শুধুই গ্রুপিং করে। আমি শুধু মহাসুখে নাকে তেল দেই।

শিক্ষায় নৈরাজ্য

টেকসই উন্নয়নের জন্য চাই উন্নত শিক্ষা, বিশ্বমানের শিক্ষা। এই শিক্ষার অন্যতম স্তম্ভ হবে নৈতিকতা, অন্যায়ের প্রতি ঘৃণাবোধ। সক্রেটিস যে বলেছিলেন নিজেকে জানো সে দিকেও গুরুত্বারোপ করতে হবে। সাদাসিদা জীবনযাপন করতে হবে, গভীর চিন্তাশীল হতে হবে। আজ চারদিকে শিক্ষায় নৈরাজ্য চলছে। গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করি এক শ্রেণীর তথাকথিত শিক্ষক প্রশাসনের নজর এড়িয়ে কোনো কোনো জায়গায় পরীক্ষার্থীদের অসদোপায় অবলম্বনে সহায়তা করে। কেন্দ্র থেকে কান পড়া দেয়া হয় যেনো অনেক কিছু ওভারলুক করা হয়। যারা সুষ্ঠুভাবে দায়িত্ব পালন করার চেষ্টা করার চেষ্টা করেন, তাদের নিষ্ক্রিয় করে দেয়া হয়। এর চেয়ে ঘৃণা আর লজ্জার বিষয় কি হতে পারে।