পোস্টগুলি

এপ্রিল, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

বিজ্ঞান ও নৈতিকতা: প্রসঙ্গ স্টেম সেল গবেষণা মূল: জন পারিঙ্গটন অনুবাদ: স ম আজাদ

ছবি
বিজ্ঞান ও নৈতিকতা: প্রসঙ্গ স্টেম সেল গবেষণা  মূল: জন পারিঙ্গটন   অনুবাদ: স ম আজাদ বর্তমানে স্টেম সেল গবেষণা বিজ্ঞানের সবচেয়ে সাড়া জাগানো এবং সবথেকে বিতর্কিত ক্ষেত্র। এটি আবার সংবাদ শিরোনাম হয় যখন মানবকোষ থেকে জিন নিয়ে খরগোশ, গরু অথবা ছাগলের ডিম্বে প্রোথিত করে ভ্রুণ সৃষ্টি করে তা থেকে স্টেম সেল তৈরী করার প্রস্তাব দেন ব্রিটিশ বিজ্ঞানীবৃন্দ। প্রাথমিকভাবে প্রতীয়মান হয় যে ব্রিটিশ সরকার এ ধরনের গবেষণাকে নিরুৎসাহিত করতে পরিকল্পনা করছে। এতে ধর্মীয় গ্রুপগুলোর চাপে মন্ত্রীগণ প্রভাবিত হচ্ছেন - এ দাবীটি শক্তিশালী হয়। নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিউমান ফারটিলাইজেশন এন্ড এমব্রায়োলজি অথোরিটি এ ধরনের গবেষণা দেখভাল করে। এ সংস্থাটি বলেছে যে  কেবলমাত্র ব্যাপকমাত্রায় জিন-বিতর্ক এবং  আলোচনার পরেই এ গবেষণায় অগ্রসরের অনুমতি দেয়া যেতে পারে। এ গ্রুপ বিশ্বাস করেন যে এ ধরনের গবেষণা বিপদজনক ও অনৈতিক। অন্যদিকে বিজ্ঞানীগণ অভিমত পোষণ করেন যে ডায়াবেটিস ও পারকিনসন রোগের মত নানাবিধ রোগের চিকিৎসার উন্নয়নে এটি গুরুত্বপূর্ণ। এ দুটি গ্রুপের মধ্যে বিতর্ক দানা বাঁধছে। এটি আশ্চর্য্য ...

করোনা সমাচার

করোনা কালে সামাজিক দূরত্ব  শারীরিক দূরত্বে সীমিত থাকে না প্রকৃতই সামাজিক দূরত্ব হয়ে যায় পুঁজিতান্ত্রিক ব্যবস্থায়  সংখ্যালঘু পোস্ট মডার্ন উৎকট ভোগবাদীর জন্য প্রাণ-প্রকৃতি বিপুল মানুষ আজ অসহায়

ফাল্গুন সেলিনা বেগম

ফাল্গুন সেলিনা বেগম ফাল্গুন তুমি এসেছ ধরায় চিরাচরিত নিয়মে যেভাবে তুমি এসেছিলে প্রকৃতিতে বিগত দিনে ফাল্গুন তুমি আবারও আগামী পৃথিবীতে আসবে সেদিন নতুন পৃথিবী  পুনরায় আবারও হাসবে তাইতো আমার প্রিয় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ বলেছেন, “মানব জীবনে যৌবন শুধু একবারই এসে যায় কিন্তু সমাজ জীবনে যৌবন চির বিরাজময়। তাঁরই কথার সুর মিলিয়ে আমাকে বলতে হয় যেদিন আমি আর থাকবো না এ ধরায় সেদিনও ফাল্গুন তুমি আসবে নিয়মেরই ধারায় ফাল্গুন তুমি সেই ফাল্গুন যে ফাল্গুনে আমার দেশের ভাষা শহীদেরা দিয়েছিল রক্ত তাইতো আমরা তোমাকে স্মরণ করতে সদাই ব্যস্ত সকল ভক্ত। ফাল্গুন তুমি সেই ফাল্গুন যে ফাল্গুনে বাঙ্গালীরা দিল ভাষার জন্য প্রাণ তাই ফাল্গুন বিশ্ববাসীর কাছে তুমি পেলে আজ আন্তর্জাতিক মর্যদার মান। কোকিলের গানে মহুয়ার বনে তোমারি আগমনি সুর বাজে পুষ্প পল্লবে, আম্র মুকুলে প্রকৃতি যেন এক অপরূপ রূপে সাজে তোমারই আগমনি সুর ধরণীকে করেছে মধুর তাইতো আমরা উৎসব মুখর এই দিনে সকলেই আনন্দে বিভোর।

কোনো রোগ কেন ভাইরাল হয়? মূল: লী হাম্বার অনুবাদ: স ম আজাদ

কোনো রোগ কেন ভাইরাল হয়? মূল: লী হাম্বার অনুবাদ: স ম আজাদ [লী হাম্বার দেখান যে করোনা ভাইরাস মহামারীর সত্যিকার উৎস বিদ্যমান খাদ্য শিল্পের অভ্যন্তরে।] ভাইরাস জনিত রোগ বিরল নয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোলের মতানুসারে কয়েক বছরের মধ্যে এ বছরের ফ্লু মৌসুম সবচেয়ে খারাপ। কেবলমাত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই ১৯ মিলিয়ন মানুষ অসুস্থ হয়, হাসপাতালে যায় ১,৮০,০০ জন এবং মৃত্যুবরণ করেন ১০,০০০ জন। ২০১৮-১৯ সনের শীতে ফেব্রুয়ারি নাগাদ যুক্তরাজ্যে ফ্লু ভাইরাসের স্ট্রেইনে ২০০ জনের বেশী মারা যায়। ২,০০০-এর বেশী ছিল ক্রিটিক্যাল কেস, যদিও আপেক্ষিকভাবে অল্প সংখ্যক মানুষ এটির সংস্পর্শে এসেছিল। এর অর্থ হলো ভাইরাস আরো ভয়াবহ ক্ষতিকর হয়েছে। যে মানুষেরা আগে সুস্থ এবং ভালো ছিল, তারাও অসুস্থ হয়ে পড়ছে।  ২০১৭-১৮-এর শীতে যুক্তরাজ্যে ফ্লু ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ১৬০ জনের বেশী মানুষ মৃত্যুবরণ করে। আর বিপুল সংখ্যক মানুষকে ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটে চিকিৎসা করা হয়। বৈশ্বিকভাবে এর প্রথম বছরে H1N1 (২০০৯) ফ্লুর স্ট্রেইনে ২০০৯-১০-এ ৫,৭৯,০০০ জন মারা যায়, যদিও এটা পূর্বানুমানের থেকে কম ছিল। প্রাথমিক ...